বিশেষ গল্পপাঠ : টুকাইয়ের জীবন দর্শন - স্বপ্না বন্দ্যোপাধ্যায় Tukaiyer Jibon Darshan #bengali
গল্প : টুকাই এর জীবনদর্শন
রচনা : পুণ্যজিৎ গুপ্ত
পাঠে : স্বপ্না বন্দ্যোপাধ্যায়
সুজনবাবুর নতুন গাড়ি হয়েছে।
প্রায় সাত বছর মারুতি এইট হানড্রেড ধস্তাধস্তি করার পর অবশেষে তার হাত থেকে মুক্তি পাওয়া গেছে। এসেছে নতুন হণ্ডা সিটি।
চমৎকার গাড়ি। দেখতে, শুনতে, চালাতে অন্যরকম অনুভূতি। গাড়ির পূজো দেওয়া হয়েছে। সন্ধ্যা বেলায় বাড়ি থেকে বেরোনাটাও হঠাৎ বেড়ে গেছে। আজ দোকান, কাল বাজার, পরশু বন্ধুর বাড়ি। আর ঠিক হয়েছে সামনের রোববার লং ড্রাইভ-এ বেরোবেন- সপরিবারে।
*****
কল্যানী:
সুজনবাবুর একটা ছোট্ট জমি আছে। অনেকদিন আগে এক বন্ধুর পরামর্শে কিনেছিলেন। তখন বন্ধু বুঝিয়েছিলেন যে ধরাধামে স্বর্গলোকের যে দু-তিন টুকরো অংশ পড়ে রয়েছে এটা তার মধ্যে অন্যতম। পারে। বুঝেছিলেন যে জমিটা স্বর্গের শহরতলীর অংশ। আসল স্বর্গ মানে আসল কলানী থেকে বেশ বেয়ক কিলোমিটার দূরে। আগে আগে কয়েকবার সেই জমির তদারকি করতে যেতেন আর নিজের মত আরেক নির্বোধের সন্ধান চালাতেন যাকে স্বগের এই টুকরোটা হস্তান্তর করতে পারবেন। কয়েকবছর হল দুই ব্যাপারেই ইতি নিয়েছেন। নতুন গাড়ি পেয়ে মনে হয়েছে জমিটা দেখে এলে কেমন হয়। তাই কল্যানী।
*****
কল্যানী যাত্রা শুরু হয়েছে। যাদবপুর থেকে বেরিয়েছেন সকাল সাড়ে সাতটায়। সঙ্গে স্ত্রী, ছোট ভাই, বড় ছেলে এবং ছোট ছেলে। জানুয়ারী মাসের শেষের দিক, বাতাসে ঠান্ডার আমেজ, ঝকঝকে রোদ্দুর, রোববার বলে রাস্তা-ঘাট ফাঁকা, সবদিক দিয়ে বেরোনোর পক্ষে একেবারে আদর্শ পরিবেশ।
যাদবপুর থেকেই ই.এম বাইপাস। তারপরে ভি আই পি রোড ধরে দমদম, তারপরে বারাসাত এবং কল্যানী এই রুট ঠিক হয়েছে। রাস্তায় অসংখ্য খাবারের দোকান, তাই বাড়িতে ব্রেকফাষ্ট এর ঝামেরা রাখেননি।
*****
বারাসতের একটু আগে প্রথম ঘটনাটা ঘটল।
গাড়ি দাঁড় করিয়ে সুজনবাবু ও ছোট ভাই মলয় চা খাচ্ছিলেন। গাড়িতে স্ত্রী মল্লিকা এবং দুই ছেলে বসে।
এক খোঁড়া ভিখারী, বয়স ষাটের কাছাকাছি এসে গাড়ির কাছে দাঁড়াল। সঙ্গে একটা বাচ্চা ছেলে।
-মা, গরীবকে একটু দয়া করুন, মা।
মল্লিকা পার্স খুলে একটা দশ টাকার নোট বের করে দিলেন। ভিখারী নমস্কার করে চলে গেল।
পুরো ব্যাপারটা সুজনবাবু ভুরু কুঁচকে লক্ষ্য করলেন।
-তুমি লোকটাকে কত টাকা দিলে?
-দশ টাকা দিয়েছি।
-তোমাদের সেন্সগুলো কবে হবে? এদেরকে প্রশ্রয় দাও কেন? খাটাখাটনির বালাই নেই। ইজি মানি পেয়ে পেয়ে স্বভাব নষ্ট করে ফেলেছে।
-লোকটার পা নেই, কি করবে?
হাত তো রয়েছে। কিছু না কিছু করতে পারে তো। এই ব্যাপারটা আমার পছন্দ নয়। এই অকর্মন্যতাকে প্রশ্রয় দিও না।
পতি পরম শুরু। দেবর মলয় এবং বড় ছেলে দীপকের বডি ল্যাংগোয়েজও সুজনবাবুর পক্ষেই। মল্লিকা চুপ করে গেলেন।
*****
দ্বিতীয় ঘটনাটা কল্যানীর একটু আগে।
সুজনবাবু গাড়ি চালাতে চালাতে লক্ষ্য করলেন যে প্রায় দুশো মিটার দূরে একটা জটলা। প্রায় জনা পনের-কুড়ি লোক। কাছে গিয়ে আবিষ্কার করলেন লোক নয়- ছেলে। বয়স ওই পনের থেকে কুড়ির মধ্যেই। যার মুখে গোঁফদাড়ির রেখা সবচেয়ে স্পষ্ট সেই হাত তুলে গাড়িটা দাঁড় করাল।
-দাদা চাঁদাটা দিয়ে যাবেন।
সুজনবাবু প্রশ্ন করতে যাচ্ছিলেন কিসের চাঁদা। পাশ থেকে মলয় চাপাস্বরে বলল- "ও সরস্বতী পুজোর নিশ্চয়ই। সেটল করে ফেল। মলয় সুজনবাবুর থেকে দশ বছরের ছোট, চাকুরীজীবী এবং অকৃতদার।
পনের-কুড়ি জন উঠতি বয়সের ছেলে। চাঁদাটা পৈত্রিক অধিকারবশতঃ প্রাপ্ত বলে মনে করে, নতুন গাড়ি, একটা পাথর বা ডাণ্ডার আঘাত তার কৌমার্য হরণ করার পক্ষে যথেষ্ট, তার উপর সঙ্গে পরিবার রয়েছে। না করার প্রশ্ন উঠতেই পারে না। সুজনবাবুর একটা দশ টাকার নোট বার করলেন।
-ভিক্ষে দিচ্ছেন না কি?
আরে না না, অনেক তো গাড়ি যায়। দশটাকা করে নিলে তো ভালই হয়ে যাবে ভাই।
-আমরা গাড়ি বুঝে টাকা চাই। দশ লাখ টাকা দামের গাড়ি চড়ে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। পাঁচশ টাকা ছেড়ে যান।
বড় ছেলে দীপক- বয়েস আঠার, কলেজে পড়ে- বলল- বাবা ছেলেগুলো কিন্তু সুবিধের নয়।
শেষ পর্যন্ত দুশো একুশ টাকায় রফা হোল।
*****
ছোট ছেলে টুকাই- দশ বছর বয়েস- ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে পড়ে- পিছনের সীটে বসে ছিল। এই দুই ঘটনায় তার প্রত্যক্ষ যোগাযোগ ছিল না। তবে পরোক্ষে জড়িয়ে গেল।
একটা স্বাভাবিক প্রশ্ন তার মনে জেগে ছিল।
একটা খোঁড়া ভিখারী দশ টাকা মার কাছে চেয়ে নিয়ে গেল- বাবা অকর্মন্যতা, নীতিবোধ এবং প্রিন্সিপলের প্রশ্ন তুলে মাকে বকুনি লাগালেন। বাবার থেকে পাঁচ মিনিট পরে একই অকর্মন্যতাকে অবলম্বন করে হুমকি দিয়ে একদল ছেলে দুশ টাকা আদায় করে গেল। বাবা খুব একটা আপত্তি করলেন না।
টুকাই এই দুইয়ের মধ্যে যে আপাতবিরোধী মানসিকতা কাজ করেছে তাই নিয়ে ভাবতে বসল এবং যেহেতু জন্মটা এই যুগে, তাই কল্যানী পৌঁছানোর আগেই ব্যাপারটার সমাধান করে ফেলল।
*****
টুকাই এর সমাধান
নীতিবোধ এবং প্রিন্সিপল ব্যাপারটা আপেক্ষিক। যখন পরিস্থিতি প্রতিকূল থাকে অর্থাৎ প্রতিদ্বন্দী সবল হয়, সহায় কম থাকে, তখন নীতিবোধ এর সংজ্ঞা অন্য। আর যখন পরিস্থিতি অনুকূল অর্থাৎ প্রতিদ্বন্দ্বী দুর্বল এবং নিজের সাপোর্টার বেশী তখন তার সংজ্ঞা পাল্টে দেওয়া যেতে পারে। দুটো পরিস্থিতির মধ্যে দশ বছর বা দশ মিনিট, যাই তফাৎ থাকুক না কেন।
টুকাই এই শিক্ষা অবলম্বন করে জীবনযুদ্ধে এগিয়ে গিয়েছেন। আমার ধারনা যথেষ্টই এগোতে পেরেছিলেন।
যোগাযোগ : kagozkolom@gmail.com # www.youtube.com/@golpora3691
এই ভিডিওটির সর্বস্বত্ব স্বপ্না বন্দ্যোপাধ্যায় কর্তৃক সংরক্ষিত। অনুমতি ছাড়া যে কোনও রকম ব্যবহার নিষিদ্ধ।
All rights of this video file is reserved by Swapna Bandyopadhyay. Using any part of this VDO without the permission of Swapna Bandyopadhyay is prohibited.
Видео বিশেষ গল্পপাঠ : টুকাইয়ের জীবন দর্শন - স্বপ্না বন্দ্যোপাধ্যায় Tukaiyer Jibon Darshan #bengali канала GOLPO RA গল্প-রা
রচনা : পুণ্যজিৎ গুপ্ত
পাঠে : স্বপ্না বন্দ্যোপাধ্যায়
সুজনবাবুর নতুন গাড়ি হয়েছে।
প্রায় সাত বছর মারুতি এইট হানড্রেড ধস্তাধস্তি করার পর অবশেষে তার হাত থেকে মুক্তি পাওয়া গেছে। এসেছে নতুন হণ্ডা সিটি।
চমৎকার গাড়ি। দেখতে, শুনতে, চালাতে অন্যরকম অনুভূতি। গাড়ির পূজো দেওয়া হয়েছে। সন্ধ্যা বেলায় বাড়ি থেকে বেরোনাটাও হঠাৎ বেড়ে গেছে। আজ দোকান, কাল বাজার, পরশু বন্ধুর বাড়ি। আর ঠিক হয়েছে সামনের রোববার লং ড্রাইভ-এ বেরোবেন- সপরিবারে।
*****
কল্যানী:
সুজনবাবুর একটা ছোট্ট জমি আছে। অনেকদিন আগে এক বন্ধুর পরামর্শে কিনেছিলেন। তখন বন্ধু বুঝিয়েছিলেন যে ধরাধামে স্বর্গলোকের যে দু-তিন টুকরো অংশ পড়ে রয়েছে এটা তার মধ্যে অন্যতম। পারে। বুঝেছিলেন যে জমিটা স্বর্গের শহরতলীর অংশ। আসল স্বর্গ মানে আসল কলানী থেকে বেশ বেয়ক কিলোমিটার দূরে। আগে আগে কয়েকবার সেই জমির তদারকি করতে যেতেন আর নিজের মত আরেক নির্বোধের সন্ধান চালাতেন যাকে স্বগের এই টুকরোটা হস্তান্তর করতে পারবেন। কয়েকবছর হল দুই ব্যাপারেই ইতি নিয়েছেন। নতুন গাড়ি পেয়ে মনে হয়েছে জমিটা দেখে এলে কেমন হয়। তাই কল্যানী।
*****
কল্যানী যাত্রা শুরু হয়েছে। যাদবপুর থেকে বেরিয়েছেন সকাল সাড়ে সাতটায়। সঙ্গে স্ত্রী, ছোট ভাই, বড় ছেলে এবং ছোট ছেলে। জানুয়ারী মাসের শেষের দিক, বাতাসে ঠান্ডার আমেজ, ঝকঝকে রোদ্দুর, রোববার বলে রাস্তা-ঘাট ফাঁকা, সবদিক দিয়ে বেরোনোর পক্ষে একেবারে আদর্শ পরিবেশ।
যাদবপুর থেকেই ই.এম বাইপাস। তারপরে ভি আই পি রোড ধরে দমদম, তারপরে বারাসাত এবং কল্যানী এই রুট ঠিক হয়েছে। রাস্তায় অসংখ্য খাবারের দোকান, তাই বাড়িতে ব্রেকফাষ্ট এর ঝামেরা রাখেননি।
*****
বারাসতের একটু আগে প্রথম ঘটনাটা ঘটল।
গাড়ি দাঁড় করিয়ে সুজনবাবু ও ছোট ভাই মলয় চা খাচ্ছিলেন। গাড়িতে স্ত্রী মল্লিকা এবং দুই ছেলে বসে।
এক খোঁড়া ভিখারী, বয়স ষাটের কাছাকাছি এসে গাড়ির কাছে দাঁড়াল। সঙ্গে একটা বাচ্চা ছেলে।
-মা, গরীবকে একটু দয়া করুন, মা।
মল্লিকা পার্স খুলে একটা দশ টাকার নোট বের করে দিলেন। ভিখারী নমস্কার করে চলে গেল।
পুরো ব্যাপারটা সুজনবাবু ভুরু কুঁচকে লক্ষ্য করলেন।
-তুমি লোকটাকে কত টাকা দিলে?
-দশ টাকা দিয়েছি।
-তোমাদের সেন্সগুলো কবে হবে? এদেরকে প্রশ্রয় দাও কেন? খাটাখাটনির বালাই নেই। ইজি মানি পেয়ে পেয়ে স্বভাব নষ্ট করে ফেলেছে।
-লোকটার পা নেই, কি করবে?
হাত তো রয়েছে। কিছু না কিছু করতে পারে তো। এই ব্যাপারটা আমার পছন্দ নয়। এই অকর্মন্যতাকে প্রশ্রয় দিও না।
পতি পরম শুরু। দেবর মলয় এবং বড় ছেলে দীপকের বডি ল্যাংগোয়েজও সুজনবাবুর পক্ষেই। মল্লিকা চুপ করে গেলেন।
*****
দ্বিতীয় ঘটনাটা কল্যানীর একটু আগে।
সুজনবাবু গাড়ি চালাতে চালাতে লক্ষ্য করলেন যে প্রায় দুশো মিটার দূরে একটা জটলা। প্রায় জনা পনের-কুড়ি লোক। কাছে গিয়ে আবিষ্কার করলেন লোক নয়- ছেলে। বয়স ওই পনের থেকে কুড়ির মধ্যেই। যার মুখে গোঁফদাড়ির রেখা সবচেয়ে স্পষ্ট সেই হাত তুলে গাড়িটা দাঁড় করাল।
-দাদা চাঁদাটা দিয়ে যাবেন।
সুজনবাবু প্রশ্ন করতে যাচ্ছিলেন কিসের চাঁদা। পাশ থেকে মলয় চাপাস্বরে বলল- "ও সরস্বতী পুজোর নিশ্চয়ই। সেটল করে ফেল। মলয় সুজনবাবুর থেকে দশ বছরের ছোট, চাকুরীজীবী এবং অকৃতদার।
পনের-কুড়ি জন উঠতি বয়সের ছেলে। চাঁদাটা পৈত্রিক অধিকারবশতঃ প্রাপ্ত বলে মনে করে, নতুন গাড়ি, একটা পাথর বা ডাণ্ডার আঘাত তার কৌমার্য হরণ করার পক্ষে যথেষ্ট, তার উপর সঙ্গে পরিবার রয়েছে। না করার প্রশ্ন উঠতেই পারে না। সুজনবাবুর একটা দশ টাকার নোট বার করলেন।
-ভিক্ষে দিচ্ছেন না কি?
আরে না না, অনেক তো গাড়ি যায়। দশটাকা করে নিলে তো ভালই হয়ে যাবে ভাই।
-আমরা গাড়ি বুঝে টাকা চাই। দশ লাখ টাকা দামের গাড়ি চড়ে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। পাঁচশ টাকা ছেড়ে যান।
বড় ছেলে দীপক- বয়েস আঠার, কলেজে পড়ে- বলল- বাবা ছেলেগুলো কিন্তু সুবিধের নয়।
শেষ পর্যন্ত দুশো একুশ টাকায় রফা হোল।
*****
ছোট ছেলে টুকাই- দশ বছর বয়েস- ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে পড়ে- পিছনের সীটে বসে ছিল। এই দুই ঘটনায় তার প্রত্যক্ষ যোগাযোগ ছিল না। তবে পরোক্ষে জড়িয়ে গেল।
একটা স্বাভাবিক প্রশ্ন তার মনে জেগে ছিল।
একটা খোঁড়া ভিখারী দশ টাকা মার কাছে চেয়ে নিয়ে গেল- বাবা অকর্মন্যতা, নীতিবোধ এবং প্রিন্সিপলের প্রশ্ন তুলে মাকে বকুনি লাগালেন। বাবার থেকে পাঁচ মিনিট পরে একই অকর্মন্যতাকে অবলম্বন করে হুমকি দিয়ে একদল ছেলে দুশ টাকা আদায় করে গেল। বাবা খুব একটা আপত্তি করলেন না।
টুকাই এই দুইয়ের মধ্যে যে আপাতবিরোধী মানসিকতা কাজ করেছে তাই নিয়ে ভাবতে বসল এবং যেহেতু জন্মটা এই যুগে, তাই কল্যানী পৌঁছানোর আগেই ব্যাপারটার সমাধান করে ফেলল।
*****
টুকাই এর সমাধান
নীতিবোধ এবং প্রিন্সিপল ব্যাপারটা আপেক্ষিক। যখন পরিস্থিতি প্রতিকূল থাকে অর্থাৎ প্রতিদ্বন্দী সবল হয়, সহায় কম থাকে, তখন নীতিবোধ এর সংজ্ঞা অন্য। আর যখন পরিস্থিতি অনুকূল অর্থাৎ প্রতিদ্বন্দ্বী দুর্বল এবং নিজের সাপোর্টার বেশী তখন তার সংজ্ঞা পাল্টে দেওয়া যেতে পারে। দুটো পরিস্থিতির মধ্যে দশ বছর বা দশ মিনিট, যাই তফাৎ থাকুক না কেন।
টুকাই এই শিক্ষা অবলম্বন করে জীবনযুদ্ধে এগিয়ে গিয়েছেন। আমার ধারনা যথেষ্টই এগোতে পেরেছিলেন।
যোগাযোগ : kagozkolom@gmail.com # www.youtube.com/@golpora3691
এই ভিডিওটির সর্বস্বত্ব স্বপ্না বন্দ্যোপাধ্যায় কর্তৃক সংরক্ষিত। অনুমতি ছাড়া যে কোনও রকম ব্যবহার নিষিদ্ধ।
All rights of this video file is reserved by Swapna Bandyopadhyay. Using any part of this VDO without the permission of Swapna Bandyopadhyay is prohibited.
Видео বিশেষ গল্পপাঠ : টুকাইয়ের জীবন দর্শন - স্বপ্না বন্দ্যোপাধ্যায় Tukaiyer Jibon Darshan #bengali канала GOLPO RA গল্প-রা
Swapna Swapna Bandyopadhyay Punyajit Gupta Punyojit Gupta Bengali Story Telling life struggle story motivation practical Values Social স্বপ্না স্বপ্না বন্দ্যোপাধ্যায় পুণ্যজিৎ গুপ্ত সামাজিক মূল্যবোধের গল্প জীবন যুদ্ধের গল্প সঠিক পথ দিশা বাস্তব বাংলা গল্প পাঠ সেরা গল্প পাঠ জীবনে চলার লড়াই জীবনে চলার গল্প বাংলা
Комментарии отсутствуют
Информация о видео
20 мая 2025 г. 23:30:53
00:08:06
Другие видео канала