What is web ? internet is web ! #internet #web #technology #tech #india #indian #shorts
What is web ? Web is internet ! #internet #web #technology #tech #india #indian #shorts
🌐--------------------------🔎👼🔍--------------------------🌐
🌐 ওয়েবের বিবর্তন: Web 1.0, Web 2.0, এবং Web 3.0-এর বিস্তারিত পার্থক্য:
ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব (World Wide Web) বা ইন্টারনেট গত তিন দশকে তিনটি প্রধান পর্যায় পেরিয়েছে। এই পর্যায়গুলি হলো Web 1.0, Web 2.0, এবং বর্তমানে উত্থানশীল Web 3.0। এই বিবর্তন শুধুমাত্র প্রযুক্তির পরিবর্তন নয়, বরং ইন্টারনেট ব্যবহারকারী হিসেবে আমাদের ভূমিকা ও ক্ষমতার পরিবর্তনকেও বোঝায়।
১. Web 1.0: স্থির, শুধু-পাঠযোগ্য ওয়েবের যুগ (The Static Web)
সময়কাল: ১৯৯১ থেকে প্রায় ২০০৪ সাল পর্যন্ত।
Web 1.0 ছিল ইন্টারনেটের আদি এবং সবচেয়ে প্রাথমিক রূপ। এই সময় ওয়েব ছিল মূলত একটি বিশাল ডিজিটাল লাইব্রেরির মতো।
প্রধান বৈশিষ্ট্য:
ব্যবহারকারীর ভূমিকা: ব্যবহারকারীরা ছিল নিষ্ক্রিয় পাঠক (Passive Consumers)। আপনি ওয়েবসাইটে যেতেন, তথ্য পড়তেন এবং লিংক ধরে অন্য পেজে যেতেন।
কন্টেন্ট: পেজগুলি ছিল প্রায় সবই স্থির (Static)। অর্থাৎ, ওয়েবসাইটটি সবার জন্য একই রকম দেখাত এবং ব্যবহারকারীর কোনো ইনপুট বা কার্যকলাপের ভিত্তিতে পেজ পরিবর্তন হতো না।
নেভিগেশন: বেশিরভাগ ওয়েবসাইট তৈরি হতো সাধারণ HTML দিয়ে। সার্চ ইঞ্জিন তেমন উন্নত ছিল না, তাই তথ্য খোঁজার জন্য Yahoo! এর মতো ডিরেক্টরি (Directory) বা ক্যাটাগরির উপর নির্ভর করতে হতো।
মালিকানা: কন্টেন্ট তৈরি এবং নিয়ন্ত্রণ করত সীমিত সংখ্যক কোম্পানি বা ওয়েবসাইটের মালিক।
মূলমন্ত্র: "পড়ুন" (Read)
২. Web 2.0: সামাজিক, ইন্টারেক্টিভ ওয়েবের যুগ (The Social Web)
সময়কাল: ২০০৪ সাল থেকে বর্তমান পর্যন্ত।
Web 2.0 হলো সেই পর্যায় যা ইন্টারনেটকে একটি সামাজিক এবং গতিশীল প্ল্যাটফর্মে রূপান্তরিত করেছে। এটিই সেই ওয়েব যা আমরা বর্তমানে প্রতিদিন ব্যবহার করি।
প্রধান বৈশিষ্ট্য:
ব্যবহারকারীর ভূমিকা: ব্যবহারকারীরা সক্রিয় অংশগ্রহণকারী (Active Participants) এবং কন্টেন্ট সৃষ্টিকর্তা (Content Creators)।
ইন্টারেকশন: ওয়েবসাইটগুলি গতিশীল (Dynamic)। ব্যবহারকারীর ইনপুট (যেমন কমেন্ট, লাইক, পোস্ট) অনুযায়ী পেজ এবং ফিড ব্যক্তিগতকৃত হয়।
প্রযুক্তিগত ভিত্তি: এই যুগের উত্থান সম্ভব হয়েছে JavaScript, AJAX, CSS, এবং ক্লাউড কম্পিউটিংয়ের মাধ্যমে। মোবাইল ডিভাইসের ব্যবহারও এই পরিবর্তনকে ত্বরান্বিত করেছে।
প্ল্যাটফর্মের ক্ষমতা: Facebook, Google, YouTube, Twitter-এর মতো বিশাল সামাজিক মাধ্যম এবং প্ল্যাটফর্মের উত্থান হয়। ব্যবহারকারীর ডেটা এই প্ল্যাটফর্ম গুলোর কেন্দ্রীয় সার্ভারে (Centralized Servers) জমা হয়।
প্রধান চ্যালেঞ্জ: এই যুগে আমাদের ডেটার মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ বড় কোম্পানিগুলোর হাতে চলে যায়, যা গোপনীয়তা এবং ডেটা সুরক্ষার বিষয়ে উদ্বেগ তৈরি করেছে।
মূলমন্ত্র: "পড়ুন এবং লিখুন" (Read and Write)
৩. Web 3.0: বুদ্ধিমান, বিকেন্দ্রীভূত ওয়েবের সম্ভাবনা (The Decentralized Web)
সময়কাল: বর্তমানে উত্থানশীল, ভবিষ্যতের ওয়েব হিসেবে বিবেচিত।
Web 3.0 হলো ইন্টারনেটের পরবর্তী প্রজন্মের একটি স্বপ্ন, যেখানে কেন্দ্রীয় কর্তৃপক্ষের নিয়ন্ত্রণ কমিয়ে ব্যবহারকারীর হাতে ক্ষমতা ও মালিকানা ফিরিয়ে দেওয়া হবে।
প্রধান বৈশিষ্ট্য:
ব্যবহারকারীর ভূমিকা: ব্যবহারকারী তার ডেটা, পরিচয় এবং ডিজিটাল সম্পদের মালিক (Owners) হবেন।
বিকেন্দ্রীকরণ (Decentralization): ডেটা এবং অ্যাপ্লিকেশনগুলি কোনো একক সার্ভারে জমা না হয়ে ব্লকচেইনের (Blockchain) মতো বিকেন্দ্রীভূত নেটওয়ার্কে ছড়িয়ে থাকবে। ফলে কোনো একটি কোম্পানি সবকিছুর নিয়ন্ত্রণ নিতে পারবে না।
ট্রাস্টলেস এবং পার্মিশনলেস (Trustless & Permissionless): ব্যবহারকারীকে কোনো মধ্যস্থতাকারী (যেমন ব্যাঙ্ক বা টেক কোম্পানি) বিশ্বাস করার প্রয়োজন হবে না, এবং যেকোনো ব্যবহারকারী অনুমতি ছাড়াই নেটওয়ার্কে যুক্ত হতে পারবে।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI) ও সিমান্টিক ওয়েব (Semantic Web): Web 3.0-এর লক্ষ্য হলো ইন্টারনেটকে আরও বুদ্ধিমান করে তোলা, যাতে কম্পিউটার শুধুমাত্র শব্দ নয়, বরং তথ্যের অর্থ (Meaning) বুঝতে পারে এবং আরও প্রাসঙ্গিক তথ্য সরবরাহ করতে পারে।
মূল প্রযুক্তি: Blockchain, Cryptocurrency, NFT (Non-Fungible Tokens), AI, VR (Virtual Reality) এবং AR (Augmented Reality), যা মেটাভার্স (Metaverse) তৈরির পথ প্রশস্ত করে।
মূলমন্ত্র: "পড়ুন, লিখুন এবং মালিক হন" (Read, Write, and Own)
#shorts
#ভাইরাল
#জ্ঞান
#শিক্ষামূলক
#viral
#technology
#trending
#motivation
#টেকনোলজি
#বাংলা
#অসাধারণ
আমাদের চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন:🙏
https://youtube.com/@ChiranjitBarmam?feature=shared
Видео What is web ? internet is web ! #internet #web #technology #tech #india #indian #shorts канала Chiranjit Barman
🌐--------------------------🔎👼🔍--------------------------🌐
🌐 ওয়েবের বিবর্তন: Web 1.0, Web 2.0, এবং Web 3.0-এর বিস্তারিত পার্থক্য:
ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব (World Wide Web) বা ইন্টারনেট গত তিন দশকে তিনটি প্রধান পর্যায় পেরিয়েছে। এই পর্যায়গুলি হলো Web 1.0, Web 2.0, এবং বর্তমানে উত্থানশীল Web 3.0। এই বিবর্তন শুধুমাত্র প্রযুক্তির পরিবর্তন নয়, বরং ইন্টারনেট ব্যবহারকারী হিসেবে আমাদের ভূমিকা ও ক্ষমতার পরিবর্তনকেও বোঝায়।
১. Web 1.0: স্থির, শুধু-পাঠযোগ্য ওয়েবের যুগ (The Static Web)
সময়কাল: ১৯৯১ থেকে প্রায় ২০০৪ সাল পর্যন্ত।
Web 1.0 ছিল ইন্টারনেটের আদি এবং সবচেয়ে প্রাথমিক রূপ। এই সময় ওয়েব ছিল মূলত একটি বিশাল ডিজিটাল লাইব্রেরির মতো।
প্রধান বৈশিষ্ট্য:
ব্যবহারকারীর ভূমিকা: ব্যবহারকারীরা ছিল নিষ্ক্রিয় পাঠক (Passive Consumers)। আপনি ওয়েবসাইটে যেতেন, তথ্য পড়তেন এবং লিংক ধরে অন্য পেজে যেতেন।
কন্টেন্ট: পেজগুলি ছিল প্রায় সবই স্থির (Static)। অর্থাৎ, ওয়েবসাইটটি সবার জন্য একই রকম দেখাত এবং ব্যবহারকারীর কোনো ইনপুট বা কার্যকলাপের ভিত্তিতে পেজ পরিবর্তন হতো না।
নেভিগেশন: বেশিরভাগ ওয়েবসাইট তৈরি হতো সাধারণ HTML দিয়ে। সার্চ ইঞ্জিন তেমন উন্নত ছিল না, তাই তথ্য খোঁজার জন্য Yahoo! এর মতো ডিরেক্টরি (Directory) বা ক্যাটাগরির উপর নির্ভর করতে হতো।
মালিকানা: কন্টেন্ট তৈরি এবং নিয়ন্ত্রণ করত সীমিত সংখ্যক কোম্পানি বা ওয়েবসাইটের মালিক।
মূলমন্ত্র: "পড়ুন" (Read)
২. Web 2.0: সামাজিক, ইন্টারেক্টিভ ওয়েবের যুগ (The Social Web)
সময়কাল: ২০০৪ সাল থেকে বর্তমান পর্যন্ত।
Web 2.0 হলো সেই পর্যায় যা ইন্টারনেটকে একটি সামাজিক এবং গতিশীল প্ল্যাটফর্মে রূপান্তরিত করেছে। এটিই সেই ওয়েব যা আমরা বর্তমানে প্রতিদিন ব্যবহার করি।
প্রধান বৈশিষ্ট্য:
ব্যবহারকারীর ভূমিকা: ব্যবহারকারীরা সক্রিয় অংশগ্রহণকারী (Active Participants) এবং কন্টেন্ট সৃষ্টিকর্তা (Content Creators)।
ইন্টারেকশন: ওয়েবসাইটগুলি গতিশীল (Dynamic)। ব্যবহারকারীর ইনপুট (যেমন কমেন্ট, লাইক, পোস্ট) অনুযায়ী পেজ এবং ফিড ব্যক্তিগতকৃত হয়।
প্রযুক্তিগত ভিত্তি: এই যুগের উত্থান সম্ভব হয়েছে JavaScript, AJAX, CSS, এবং ক্লাউড কম্পিউটিংয়ের মাধ্যমে। মোবাইল ডিভাইসের ব্যবহারও এই পরিবর্তনকে ত্বরান্বিত করেছে।
প্ল্যাটফর্মের ক্ষমতা: Facebook, Google, YouTube, Twitter-এর মতো বিশাল সামাজিক মাধ্যম এবং প্ল্যাটফর্মের উত্থান হয়। ব্যবহারকারীর ডেটা এই প্ল্যাটফর্ম গুলোর কেন্দ্রীয় সার্ভারে (Centralized Servers) জমা হয়।
প্রধান চ্যালেঞ্জ: এই যুগে আমাদের ডেটার মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ বড় কোম্পানিগুলোর হাতে চলে যায়, যা গোপনীয়তা এবং ডেটা সুরক্ষার বিষয়ে উদ্বেগ তৈরি করেছে।
মূলমন্ত্র: "পড়ুন এবং লিখুন" (Read and Write)
৩. Web 3.0: বুদ্ধিমান, বিকেন্দ্রীভূত ওয়েবের সম্ভাবনা (The Decentralized Web)
সময়কাল: বর্তমানে উত্থানশীল, ভবিষ্যতের ওয়েব হিসেবে বিবেচিত।
Web 3.0 হলো ইন্টারনেটের পরবর্তী প্রজন্মের একটি স্বপ্ন, যেখানে কেন্দ্রীয় কর্তৃপক্ষের নিয়ন্ত্রণ কমিয়ে ব্যবহারকারীর হাতে ক্ষমতা ও মালিকানা ফিরিয়ে দেওয়া হবে।
প্রধান বৈশিষ্ট্য:
ব্যবহারকারীর ভূমিকা: ব্যবহারকারী তার ডেটা, পরিচয় এবং ডিজিটাল সম্পদের মালিক (Owners) হবেন।
বিকেন্দ্রীকরণ (Decentralization): ডেটা এবং অ্যাপ্লিকেশনগুলি কোনো একক সার্ভারে জমা না হয়ে ব্লকচেইনের (Blockchain) মতো বিকেন্দ্রীভূত নেটওয়ার্কে ছড়িয়ে থাকবে। ফলে কোনো একটি কোম্পানি সবকিছুর নিয়ন্ত্রণ নিতে পারবে না।
ট্রাস্টলেস এবং পার্মিশনলেস (Trustless & Permissionless): ব্যবহারকারীকে কোনো মধ্যস্থতাকারী (যেমন ব্যাঙ্ক বা টেক কোম্পানি) বিশ্বাস করার প্রয়োজন হবে না, এবং যেকোনো ব্যবহারকারী অনুমতি ছাড়াই নেটওয়ার্কে যুক্ত হতে পারবে।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI) ও সিমান্টিক ওয়েব (Semantic Web): Web 3.0-এর লক্ষ্য হলো ইন্টারনেটকে আরও বুদ্ধিমান করে তোলা, যাতে কম্পিউটার শুধুমাত্র শব্দ নয়, বরং তথ্যের অর্থ (Meaning) বুঝতে পারে এবং আরও প্রাসঙ্গিক তথ্য সরবরাহ করতে পারে।
মূল প্রযুক্তি: Blockchain, Cryptocurrency, NFT (Non-Fungible Tokens), AI, VR (Virtual Reality) এবং AR (Augmented Reality), যা মেটাভার্স (Metaverse) তৈরির পথ প্রশস্ত করে।
মূলমন্ত্র: "পড়ুন, লিখুন এবং মালিক হন" (Read, Write, and Own)
#shorts
#ভাইরাল
#জ্ঞান
#শিক্ষামূলক
#viral
#technology
#trending
#motivation
#টেকনোলজি
#বাংলা
#অসাধারণ
আমাদের চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন:🙏
https://youtube.com/@ChiranjitBarmam?feature=shared
Видео What is web ? internet is web ! #internet #web #technology #tech #india #indian #shorts канала Chiranjit Barman
Комментарии отсутствуют
Информация о видео
25 сентября 2025 г. 10:43:24
00:00:56
Другие видео канала